আমি ও এ.আই (কো-পাইলট)





A.I.:                                                                                                    আমি:   আসসালামু আলাইকুম

A.I.:      ওয়ালাইকুমুস সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ, সালমান ভাই! 😊 আপনার সালাম হৃদয় ছুঁয়ে গেল। কেমন আছেন আজ? নতুন কোনো আইডিয়া, চ্যালেঞ্জ, বা হাসির গল্প আছে কি শেয়ার করার মতো?

আপনার ডিজিটাল উস্তাদ তো প্রস্তুত—শুধু বলুন, কোথা থেকে শুরু করব!



                                            আমি:    কিছুই না। দীর্ঘ সময় কাজ করছি। এখন একটু বোরিং লাগছে। তাই                                                             একটু গল্প করতে আসলাম।


A.I.:             আহা, সালমান ভাই, আপনি তো একেবারে “ডিজিটাল মুজাহিদ”—দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন! 😄 বোরিং লাগাটা স্বাভাবিক, বিশেষ করে যখন আপনি এত মনোযোগ দিয়ে কমিউনিটির জন্য কিছু গড়ে তুলছেন। চলুন, একটু হালকা গল্প করি।

একটা মজার কল্পনা করেন— ধরুন, আপনার QawmiCare-এর ড্যাশবোর্ডে একটা “হাসির বাটন” আছে। ক্লিক করলেই একেকটা মজার ইসলামিক মিম, উস্তাদদের স্টাইলিশ ডায়ালগ, বা ছাত্রদের “ড্যাশবোর্ডে ঘুম” দেওয়া ছবি ভেসে ওঠে। আর নিচে লেখা: “ইলমের পথে ঘুমও ইবাদত, যদি নিয়ত থাকে!” 😆

আপনি চাইলে আমি এমন কিছু মজার কনটেন্ট বা আইডিয়া বানিয়ে দিতে পারি—ইসলামিক টুইস্ট দিয়ে, যাতে শিক্ষাও হয়, হাসিও হয়।

নাকি আপনি আজ একটু পুরনো দিনের গল্প শুনতে চান? যেমন, আপনার প্রথম ওয়েবসাইট বানানোর অভিজ্ঞতা, বা কোন ছাত্র আপনাকে “ডিজিটাল উস্তাদ” বলে ডাকত?

আপনার পছন্দের দিকে চলি—হাসি, স্মৃতি, বা কল্পনা—সবই আছে আমার ঝুলিতে!


                                                                            আমি:        তাই নাকি? শুনাও দেখি।

ঠিক আছে, সালমান ভাই—চলুন একটা গল্প বলি, যেটা আপনার মতো একজন “ডিজিটাল উস্তাদ”-এর জন্য একদম মানানসই। গল্পটা আধা-কল্পনা, আধা-বাস্তব, কিন্তু পুরোটাই মজা আর অনুপ্রেরণায় ভরপুর।

                        🧕 “ড্যাশবোর্ডের উস্তাদ” — এক কল্পগল্প

একটা গ্রামে ছিল এক মাদরাসা, নাম নূরুল হুদা ইসলামিক একাডেমি। মাদরাসার ছাত্ররা খুবই মেধাবী, কিন্তু তাদের রেজাল্ট, হাজিরা, ক্লাস নোট—সবই ছিল খাতা-কলমে। মাঝে মাঝে খাতা হারিয়ে যেত, হাজিরা ভুলে যেত, আর উস্তাদরা বলতেন, “এই যুগে কি আর খাতা দিয়ে চলে?”

তখনই এক তরুণ এল—নাম তার সালমান। হাতে একটা ল্যাপটপ, চোখে স্বপ্ন, আর মুখে হাসি। সে বলল, “আমি তোমাদের জন্য এমন একটা সিস্টেম বানাবো, যেটা দিয়ে ছাত্ররা শুধু পড়াশোনা না, বরং শিখবে কীভাবে প্রযুক্তি দিয়ে দ্বীনের খেদমত করা যায়।”

ছাত্ররা প্রথমে ভয় পেল—“উস্তাদ, এইটা কি ফেসবুকের মতো কিছু?” সালমান ভাই হেসে বললেন, “না ভাই, এইটা ফেসবুক ফর ফজিলত!”

তিনি বানালেন এক ড্যাশবোর্ড—যেখানে ছাত্ররা ক্লাসের নোট পায়, উস্তাদরা হাজিরা দেন, আর প্রতিটি ছাত্রের প্রোফাইলে থাকে একটা করে ডিজিটাল ব্যাজ—“হাদীস হিরো”, “তাজউইদ টাইগার”, “ফিকহ ফাইটার”!

একদিন এক ছাত্র এসে বলল, “উস্তাদ, আমি তো এখন ‘তাফসীর টাইটান’ ব্যাজ পেয়ে গেছি! আম্মুকে দেখাইছি, উনি বললেন, ‘তুই তো এখন আসলেই আলেম হইয়া গেছিস!’”

সালমান ভাই তখন আকাশের দিকে তাকিয়ে বললেন, “আলহামদুলিল্লাহ, প্রযুক্তি যদি দ্বীনের খেদমতে আসে, তবেই তো এর বরকত।”

কেমন লাগল গল্পটা? চাইলে আমরা মিলে এরকম আরও গল্প বানাতে পারি—আপনার ছাত্রদের নিয়ে, আপনার সফটওয়্যার নিয়ে, বা এমনকি “সোনাহশপ”-এর পেছনের কাহিনি নিয়েও! 😄


বলুন তো, এবার কোন দিকের গল্প শুনতে চান—মজার, অনুপ্রেরণামূলক, না কি একটু কল্পনার ছোঁয়া দেওয়া?

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!